4/5 - (2 votes)

শীতের আমেজ কাটতে না কাটতেই প্রকৃতি জানান দিচ্ছে বসন্তের। বছর ঘুরে আবার চলে এসেছে ভালোবাসা দিবস। এই ভালোবাসা দিবসকে ঘিরে প্রিয় মানুষটির জন্য থাকে নানা আয়োজন। এই ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে কী দিতে চান, ভেবেছেন কি? আপনি চাইলে এই বছরের ভালোবাসা দিবসটি একটু স্মরণীয় করে রাখতে পারেন। আপনার প্রিয়জনকে এমন কিছু উপহার দিন, যা সারা জীবন তার কাছে স্পেশাল হয়ে থাকবে। এমন কিছু উপহারের তালিকায় রাখুন, যা আপনার অসীম ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে।

ভালোবাসা প্রকাশ করার জন্য যে অনেক বড় এবং দামি উপহার দিতে হবে এমনটা কিন্তু নয়। কিছু সময় ছোট ছোট উপহারও বড় উপহারকে হার মানায়। তাহলে জেনে নিন ভালোবাসা দিবসে উপহার হিসেবে প্রিয়জনকে কী দিতে পারেন।

লাল গোলাপ

লাল গোলাপ চিরকাল ভালোবাসার প্রতীক। প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে দিতে পারেন একগুচ্ছ লাল গোলাপ। অভিনব উপহারগুলোর মধ্যে গোলাপ অন্যতম। ভালোবাসা দিবসে একগুচ্ছ গোলাপ হাতে হাটু গেড়ে নতুন করে প্রপোজ করুন প্রিয়জনকে। আর এর মধ্যে থেকে স্মরণীয় করে রাখুন এই ভালোবাসা দিবসটিকে।

চিঠি

সাধারণত এখন আর কেউ চিঠি লিখে না। ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে এখন আমরা ব্যবহার করি মেসেজ, ফোন কল, মেইল ইত্যাদি। তাই আপনি আপনার প্রিয়জনকে যদি সম্পূর্ণ ভিন্নকিছু দিতে চান এই দিনে, তাহলে আপনার আপন হাতের ছোয়ায় লিখে ফেলুন একটা চিঠি। আপনি চাইলে প্রিয়জনকে নিয়ে আপনার নিজের রচিত কবিতার দুই একটা লাইনও লিখে দিতে পারেন এতে। আর এই চিঠিটা ভরে ফেলুন একটা রঙিন খামে। এরপর একটি লাল গোলাপ সমেত চিঠিটা প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে দিন।

বই

আপনার প্রিয় মানুষটি কি বই পড়তে পছন্দ করে? বই পড়া যদি তার ভালোলাগা হয়ে থাকে তাহলে আর চিন্তা নয়। ভালোবাসা দিবসে তাকে নিয়ে সোজা বই মেলায় চলে যান। এরপর তার প্রিয় লেখকের প্রিয় কোনো বই কিনে উপহার দিন। এ ছাড়া প্রেমের করিতা, গল্প অথবা উপন্যাসের বইও দিতে পারেন। আপনি চাইলে বইয়ের প্রথম পাতায় কিছু লিখেও দিতে পারেন।

আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে

চকোলেট

আপনার ভালোবাসাকে আরো বেশি মিষ্টি করে তুলতে ভালোবাসা দিবসে উপহার হিসেবে দিতে পারেন তার প্রিয় কোনো চকোলেট। আপনার বুক পকেটে করে নিয়ে যান প্রিয় মানুষটির জন্য কিছু চকোলেট।

ফটোফ্রেম

আপনার আর আপনার প্রিয়জনের ভালোলাগার কিছু সময়ের ছবি ফ্রেম বন্দি করে উপহার হিসেবে দিতে পারেন এই ভালোবাসা দিবসে। আর এই উপহারটির মাধ্যমে আপনি তাকে চমকে দিতে পারেন।

গিফট বক্স

ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে দিতে পারেন একটি গিফট বক্স। আকর্ষণীয় মোড়কে কয়েকটি ছোট থেকে বড় বক্স সাজিয়ে ফেলুন। প্রথমে একটি বড় বক্স তার, মধ্যে একটি মাঝারি বক্স, তার মধ্যে একটি ছোট বক্স, তার মধ্যে আরো ছোট একটি বক্স এবং সব শেষের বক্সের মধ্যে একটা কাগজে লিখে দিন আপনার ভালোবাসার কথা।

নিজের হাতের তৈরি উপহার

ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রিয়জনের জন্য আপনি নিজেই একটু সময় নিয়ে উপহার তৈরি করতে পারেন। বানাতে পারেন কার্ড, ফোটোফ্রেম কিংবা অন্য কোনো কিছু। ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রিয়জন আপনার নিজের তৈরি উপহার পেয়ে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে।

মাকে দিতে পারেন শাড়ি, প্রিয় লেখকের বই

অবসরে যদি মায়ের সঙ্গী বই হয়ে থাকে তাহলে তার এই প্রিয় বইকেই উপহার হিসেবে বেছে নিন। দেখবেন, মা ভীষণ খুশি হবেন। মায়ের পছন্দের শাড়িও হতে পারে ভালোবাসা দিবসের দারুণ একটা উপহার। যে রংটা মায়ের ভালো লাগে সেই রঙের একটা শাড়ি কিনে দিন মাকে। মায়ের প্রিয় মুহূর্তের পুরনো কোনো ছবি ফ্রেমে বাঁধাই করে দিতে পারেন। এতে তিনি অনেক খুশি হবেন। ভালো শিল্পী পেলে স্কেচ আঁকিয়ে নিতে পারেন, একটু আলাদা হবে ব্যাপারটা।

মায়ের পুরনো চশমার ফ্রেমটি বদলে নতুন একটি ফ্রেম কিনে দিন। এটাও মায়ের জন্য ভালো চমক হতে পারে। নিজের কিছু মনের কথা যা মাকে কখনোই বলা হয়নি সেই কথা কার্ডে লিখে দিতে পারেন। মায়ের কোনো প্রিয় জায়গা থেকে তাকে নিয়ে বেরিয়ে আসুন, অনেক দিন যেখানে তার যাওয়া হয় না। কোনো রেস্তোরাঁ থেকে মায়ের পছন্দের খাবার কিনে এনে খাওয়াতে পারেন।

স্ত্রীকে ফুল, ঘড়ি কিংবা নেকলেস

ভালোবাসা দিবসে প্রিয়তমা স্ত্রীকে দিতে পারেন অ্যাক্সক্লুসিভ ডিজাইনের দৃষ্টিনন্দন ঘড়ি। অথবা দিতে পারেন তার পছন্দের মডেলের মোবাইল ফোন। কোনো দিন শপিংয়ে গিয়ে স্ত্রী একটি নেকনেস পছন্দ করেছিল কিন্তু তখন টাকা না থাকায় কিনে দিতে পারেননি। এই দিনটিতে সেটি কিনে এনে স্ত্রীকে চমকে দিতে পারেন। অথবা দিতে পারেন লেটেস্ট ডিজাইনের থ্রিপিস কিংবা ফতোয়া। দিতে পারেন গিফট হ্যামপারও। অফিস শেষে বাসায় ফিরে স্ত্রীকে নিয়ে কোনো রেস্তোরাঁয় গিয়ে তার পছন্দের খাবারও খেতে যেতে পারেন।

প্রেমিকাকে ব্রেসলেট কিংবা সানগ্লাস সঙ্গে ফুল

কবির মতো প্রেমিক মনের অধিকারীরা তার প্রিয়ার জন্য অনেক কিছু করতে প্রস্তুত। ভালোবাসার মানুষকে চমকে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের ভালোবাসাকে নতুন রূপে প্রকাশের জন্য উপহারের কোনো বিকল্প নেই। নারী দিবসে প্রেয়সীকে দিতে পারেন উপহার। ফুল সবারই পছন্দ। আর প্রেমিকারা তো ফুল পেলে অনেক খুশি হন। এই দিনে প্রেমিকার জন্য বেছে নিন একগুচ্ছ লাল গোলাপ। তাকে খুশি করতে দিতে পারেন সুদৃশ্য ব্রেসলেট। দিতে পারেন কসমেটিকস হ্যামপারও। কিংবা নারী দিবসের স্মারক হিসেবে এই দিবস লেখা মগ কিংবা অন্য কোনো সুভিনিরও দিতে পারেন।

প্রেমিকা পছন্দ করে এমন কিছুও তাকে দিতে পারেন। অথবা প্রথম পরিচয়ের দিনে তোলা কোনো ছবিও বাঁধাই করে দিতে পারেন প্রেয়সীকে। এতে সে দারুণ খুশি হবে। অথবা দিতে পারেন কোনো ড্রেস, মেকআপ কিট, পছন্দের ব্যান্ডের লিপস্টিক, পার্স, সানগ্লাস, হেয়ার স্ট্রেইটনার, আংটি, লকেট বা কানের দুল।

বান্ধবীর জন্য সুদৃশ্য কার্ড কিংবা শোপিস

প্রিয় বান্ধবীর জন্য নিজের ডিজাইন করা স্পেশাল কোনো কার্ড দিতে পারেন। যেখানে তার প্রশংসা করে সুন্দর ভাষায় কিছু লেখা থাকবে। কিংবা আপনাকে বন্ধু হিসেবে বেছে নেয়ার কৃতজ্ঞতা স্বরূপ কিছু একটা লিখে হাতে বানানো কার্ডও তাকে দিতে পারেন। দিতে পারেন পছন্দের কোনো শোপিস। ঘরে রেখে দেয়ার বা সাজানোর কোনো কিছুও উপহার হিসেবে দিতে পারেন। এতে সে দারুণ খুশি হবে। প্রিয় লেখকের বই, প্রিয় গায়কের গানের সিডিও দিতে পারেন বন্ধুকে। তাছাড়াও বন্ধুর জন্য ভালো উপহার হিসেবে দিতে পারেন কলম, চাবির রিং, ডায়রি, ফটোফ্রেম।

সহকর্মীকে মগ কিংবা টেবিল ক্যালেন্ডার

যেহেতু আপনার সহকর্মী কর্মসূত্রে পরিচিত সুতরাং সেক্ষেত্রে তাকে খুব বেশি ব্যক্তিগত উপহার না দেওয়াই ভালো। দিতে পারেন ভালোবাসা বিশেষ টেবিল ক্যালেন্ডার কিংবা ডায়রি অথবা কলমদানি। আপনার সহকর্মী যদি চা বা কফি খেতে বেশি ভালোবেসে তাহলে তাকে ভিন্ন একা উপহার হিসেবে দিতে পারেন বন্ধু তার পছন্দের ব্র্যান্ডের কফির জার ও কফির মগ। কিংবা নারী দিবসের বিভিন্ন মগ কিনতে পাওয়া যায়। সেখান থেকে সহকর্মীর জন্য মগ কিনতে পারেন। আবার ভালো ব্র্যান্ডের কলমও উপহার হিসেবে দিতে পারেন। এই উপহারের মধ্য দিয়ে সহকর্মীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের উন্নয়ন হবে। সহকর্মী আপনার এ উপহার মনে রাখবে।

আপুকে দিন হ্যান্ডব্যাগ কিংবা ওয়ালেট

বড় বোনটি যদি কর্মজীবী হয়ে থাকেন তবে নারী দিবসে তার জন্য সেরা উপহার হতে পারে হ্যান্ডব্যাগ। কর্মস্থলে নারীদের উপস্থিতি আপনি পছন্দ করেন এমনটিই জানান দিতে কর্মস্থলে কাজে লাগে এমন কোনো উপহারও তাকে দিতে পারেন। আপু যদি শিক্ষার্থী হন তবে তাকে দিতে পারেন ওয়ালেট কিংবা মোবাইল এক্সেসরিজ। উপহার যাই হোক, এর উপস্থাপন হতে হয় আকর্ষণীয়। উপহার বক্সের গায়ে কবিতার পঙ্তিমালাও লিখে দিতে পারেন। লিখে দিতে পারেন ‘টোকেন অব লাভ’ শব্দটি।

ভাবীকে দিন পারফিউম কিংবা চুড়ি

আপনার পছন্দের মানুষের কথা যার সঙ্গে সহজে শেয়ার করা যায় তিনি হচ্ছেন ভাবী। তাই নারী দিবসে তাকে একটি উপহার দিয়ে তাকে খুশি করতে পারেন। সেক্ষেত্রে তার পছন্দের ব্র্যান্ডের পারফিউম কিংবা বডি স্প্রে হবে উত্তম উপহার। ঢাকা ও দেশের বড় বড় শহরে নানা দামি ব্র্যান্ডের সুগন্ধি পাওয়া যায় এখন। সেখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। কিংবা চুড়িও কিনে দিতে পারেন তাকে। দিতে পারেন সুদৃশ্য ফুলদানিও।

ছোট বোনকে দিন চকোলেট কিংবা খেলার সামগ্রী

ফুলের পর ভালো উপহার হল চকোলেট। নানা ধরনের চকোলেট থেকে পছন্দের চকোলেটটি বেছে নিন আপনার ছোট্ট বোনটির জন্য। সুন্দর মোড়কে সাজিয়ে তার হাতে সেটি তুলে দিন। দিতে পারেন খেলার সামগ্রীও। এতে সে খুবই খুশি হবে।

বেছে নিন অফ সিজনের গন্তব্য

অফ সিজনের কোনো গন্তব্যে ঘুরতে যাওয়ার পরামর্শ শুনে অবাক হতে পারেন। তবে ভালোবাসা দিবসে ভ্রমণের জন্য এটা অনেক দিক থেকে সুবিধাজনক হতে পারে। প্রথমত. অফ সিজনের গন্তব্যে ভ্রমণের জন্য আপনি ডিসকাউন্ট পেতে পারেন। আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, ভালোবাসা দিবসের ভিড় ও কোলাহল থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। ফলে আপনি অনেকটা একান্তেই সঙ্গীর সঙ্গে ভালো সময় কাটাতে পারবেন। অফ সিজনের গন্তব্যগুলোতে খুব কম মানুষই আপনাদের ঘিরে থাকবে, এমন একটি পরিবেশের যেকোনো স্থানই অনেক বেশি রোমান্টিক ও স্মরণীয় হয়ে উঠতে পারে।

আকাঙ্ক্ষিত গন্তব্য

ভালোবাসা দিবসকে স্মরণীয় করে রাখতে আরেকটি রোমান্টিক উপাই হলো, সঙ্গীর কাঙ্ক্ষিত কোনো গন্তব্যে ভ্রমণ করা। প্রিয়জনের সঙ্গে ঘোরার এমন একটি গন্তব্য বাছাই করুন, যেখানে আপনারা অনেক দিন ধরেই ভ্রমণ করার স্বপ্ন দেখছেন। এমন স্থানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্থানটি কেমন, তার চেয়েও বড় বিষয় এটা যেকোনো উপহারের চেয়ে অনেক বেশি রোমান্টিক সারপ্রাইজ হতে পারে। তাই ভালোবাসা দিবসে ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্থানের চেয়ে আপনার সঙ্গীর কাঙ্ক্ষিত বা পছন্দ বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

সাধারণ উপায়ে সারপ্রাইজ দিন

খুব বেশি সারপ্রাইজে না গিয়েও সাধারণ উপায়েই সঙ্গীকে বড় ধরনের সারপ্রাইজ দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি এমন একটি স্থানে ভ্রমণ গন্তব্য নির্ধারণ করতে পারেন, যেখানে আপনাদের একে অন্যের প্রথম দেখা হয়েছিল। রোমান্টিক ডিনার সেটআপ করুন, তাকে চকোলেট ও ফুল দিন। এটা নিয়ে আপনার জটিলভাবে চিন্তার কিছু নেই, স্মৃতিবিজড়িত পুরনো ওই গন্তব্যটি ভালো কোনো ভ্রমণ গন্তব্যের চেয়েও মধুর অনুভূতি দেবে।

শুধু নিজেরা উপভোগ করুন

বিশেষ এদিনটিতে শুধু প্রিয়জনকে সময় দিন। এদিনে কাজ, বন্ধুবান্ধবসহ নানা ঝামেলা এড়িয়ে চলুন। দুজন মিলে ঘুরতে যান, হাত ধরে হাঁটুন এবং কোনো ধরনের ঝুট-ঝামেলা এড়িয়ে নিজেদের সময় দিন। পারলে নিজেদের ফোন বন্ধ রাখুন, পৃথিবীকে ভুলে যান এবং ভ্রমণকে উপভোগ করুন।

এদিকে সঙ্গী ছাড়াও ভালোবাসার বিশেষ এদিনটিকে উপভোগ্য করে তুলতে পারেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো আপনি স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারবেন। হতে পারে এটাই আপনার একাকী জীবনের শেষ ভালোবাসা দিবস। এরপরই হয়তো জুটে যেতে পারে আপনার কোনো সঙ্গী। তাই একাকী এ সময়টাকে স্বাধীনভাবে উপভোগ করুন।

বিশ্বকে জয় করুন

আশপাশে অনেক রোমান্টিক গন্তব্য আছে, যেগুলো চাইলে আজ একাকী ভ্রমণ করতে পারেন। কিছুক্ষণের জন্য এমন একটি স্বপ্নের গন্তব্যে হারিয়ে যান। এক্ষেত্রে ভরসা করতে পারেন আপনার মনের ওপর। মন যেদিকে যেতে চায়, সেদিকেই চলে যান। এটা আপনার জন্য অবিস্মরণীয় একটি ভালোবাসা দিবস হবে।

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান

আপনার কোনো রোমান্টিক সম্পর্ক না থাকতে পারে, তবে আপনাকে একা ভ্রমণ করতে হবে না। একটু ভেবে দেখুন আপনার কাছের একজন একক বন্ধুও আছে। তাই বাড়িতে বসে থেকে দিনটি নষ্ট না করে একক বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে যান। দেখবেন অনেক ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরে আসবেন। সব মিলিয়ে এমন একটি দিনে আপনি রোমান্টিকের চেয়ে বেশি মজা পাবেন।

ঘুরতে যাওয়ার মতো সঙ্গী পাননি?

এমন একটি বিশেষ দিনে আপনি যদি ঘুরতে যাওয়ার মতো কোনো সঙ্গী খুঁজে না পান, তবে চিন্তার কিছু নেই। একক ভ্রমণ আপনাকে ব্যতিক্রমী এক অভিজ্ঞতা দিতে পারে। আপনি ইচ্ছেমতো গন্তব্য নির্ধারণ করতে পারেন, নিজের পছন্দমতো হোটেলে থাকতে পারবেন এবং খাবার খেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কারো পছন্দের ওপর নির্ভর করতে হবে না। একাকী ভ্রমণ হলো সমুদ্রে একটি নৌকা ভাসিয়ে দেয়ার মতো অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা।

নিজেকে জানা

একাকী ভ্রমণে সবচেয়ে সিরিয়াস বিষয় হলো, নিজেকে অনেক বেশি জানা যায়। আক্ষরিক বা রূপকভাবে, শারীরিক কিংবা মানসিকভাবে আপনি কতটা সবল; আপনার পছন্দ, ভালো লাগা, ভালোবাসা এসব বিষয়ে নিজের সম্পর্কে এমন অনেক কিছুই জানতে পারবেন একাকী ভ্রমণে। সুতরাং আজই হতে পারে নিজেকে জানার বিশেষ এ সুযোগ।

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য, সেবা, এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সাথে।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com

17 COMMENTS

  1. I have been exploring for a little bit for any high-quality articles or blog posts on this kind of space . Exploring in Yahoo I ultimately stumbled upon this website. Reading this information So i’m satisfied to show that I’ve an incredibly good uncanny feeling I came upon just what I needed. I most without a doubt will make sure to don’t put out of your mind this site and give it a glance on a relentless basis.

  2. I have been exploring for a bit for any high-quality articles or blog posts in this kind of space . Exploring in Yahoo I at last stumbled upon this web site. Studying this info So i’m glad to convey that I’ve a very excellent uncanny feeling I found out just what I needed. I most no doubt will make certain to do not forget this website and provides it a look regularly.

  3. Have you ever considered creating an ebook or guest authoring on other websites? I have a blog centered on the same information you discuss and would love to have you share some stories/information. I know my visitors would enjoy your work. If you’re even remotely interested, feel free to shoot me an email.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here