3.9/5 - (13 votes)

ঘটক

ঘটক এর আভিধানিক অর্থ ’ঘটনার সংঘটয়িতা।’ উইকিপিডিয়ার মতে, বরপক্ষ ও কনেপক্ষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে বিয়ে সম্পাদনে মধ্যস্থতাকারী ব্যক্তিই হচ্ছেন ঘটক। ঘটক এবং ঘটকালি পেশা ভারতীয় উপমহাদেশের সময়কাল থেকে চলে আসছে। অতীতে বাঙালি সমাজে যুবক-যুবতীদের অবাধ মেলামেশার কোনো সুযোগ ছিল না। তখন পূর্বপরিচয়-সূত্রে ছেলে ও মেয়ের নিজেদের ইচ্ছায় বিয়ের ব্যাপারটা সমাজিক বিধি-নিষেধের পরিপন্থী বলে গণ্য হতো। তাই সেই সময়টাতে ঘটকের মাধ্যমে বিয়ে ঠিক হওয়ার রীতি ছিল বহুল প্রচলিত এবং এজন্য সমাজে একজন ঘটক এর গুরুত্বও ছিল অনেক।

দাম্পত্য জীবন শুরু হয় নারী এবং পুরুষের একসাথে বসবাসের মধ্য দিয়ে। একজন নারী এবং পুরুষ একসাথে থাকার যে সামাজিক এবং আইনি বৈধতা পায় বিয়ের মাধ্যমে। এবং এই বিয়ে সংঘটন করাটা সহজ ব্যাপার নয়। শারীরিক গঠন বা গায়ের রং, সাংসারিক আয়-উন্নতি, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান, বংশমর্যাদা এই সবকিছু ‍মিলিয়ে পাত্র-পাত্রী মিল করা বেশ দুঃসাধ্য একটা ব্যাপার। এই দুঃসাধ্য কাজটি করে থাকেন ঘটকরা। তবে একসময় ঘটক সাহেবদের সবাই একনামে চিনলেও এখন আর তেমন হাঁকডাক নেই।

ঘটকালি পেশা

অতীতে শুধুমাত্র শিক্ষিত ও সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিরাই ঘটকালি-কে পেশা হিসেবে নিতেন । তখনকার সময়ে বাংলাদেশে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের পেশাদার ঘটক ছিল, আর তাদের মধ্যে  ব্রাহ্মণ ঘটকের সংখ্যাই ছিল বেশী। ঘটকরা পাত্র-পাত্রীর বংশ, গোত্র, পারিবারিক তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও সরবরাহের মাধ্যমে সমাজের একটি গুরুদায়িত্ব পালন করতেন। অনেকেই শুধুমাত্র ঘটকালি করেই জীবিকা নির্বাহ করতেন।

সময়ের সাথে সাথে ঘটকালি পেশার রূপ বদলেছে, ঘটক এর দায়দায়িত্বেও অনেক পরিবর্তন এসেছে। তিরিশ বছর আগেও গ্রাম-গঞ্জে চোখে পড়তো ঘটক মুখে পান নিয়ে ছাতা বগলে হেঁটে চলেছেন গ্রামের পর গ্রাম; আর সজাগ দৃষ্টি রাখছেন কার বাড়িতে রয়েছে বিবাহযোগ্য ছেলে বা মেয়ে।

ঘটকের প্রধান কাজই হচ্ছে মেয়ের বাড়িতে ছেলের আয়-উন্নতি এবং ছেলের পরিবারের বংশমর্যাদা ও গুণ-গরিমা প্রকাশ করা, আর ছেলের বাড়িতে মেয়ের রূপসৌন্দর্য ও শিক্ষা-দীক্ষা তুলে ধরা। এভাবেই ঘটক দুটি পরিবারকে বিয়ের ব্যাপারে আগ্রহী করে তোলেন। ঘটকের মাধ্যমে পছন্দের পর্বটি শেষ হলে বিয়ের কথাবার্তা ও চূড়ান্ত হয় বিয়ের দিনক্ষণ। আর ঘটক এর মাধ্যমে বিয়ে পাকাপোক্ত হলে তিনি পান উপযুক্ত সম্মানী, ছেলে বা মেয়ের পক্ষ থেকে নগদ টাকা, কখনওবা সঙ্গে জামাকাপড় এবং আরও কিছু বকশিশ।

আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে

ঘটক সাহেবদের বর্তমান অবস্থা

ঘটক এবং ঘটকালি পেশা দুটোই বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায়। বিয়ের ক্ষেত্রে এখন ঘটকের আর তেমন প্রয়োজন পড়ছে না, তাই পেশাও বদলে নিয়েছেন অনেক ঘটক। এখনকার মেয়েরা ছেলেদের মতই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে। বিয়ের জন্য পাত্র পছন্দের ক্ষেত্রেও তার নিজেদের মতামত জানানোর সুযোগ পাচ্ছে। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজের চেয়ে লাভ ম্যারেজ এখন অনেক বেড়ে গেছে। সমাজে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজেরা পছন্দ করে পরিবারের মতামতের বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়ে হচ্ছে। তাই এখন ঘটকের প্রয়োজনীয়তা বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে।

এখন বিভিন্ন পত্রিকার বিজ্ঞাপন পাতায় চোখ বোলালেই দেখতে পাবেন বেশীরভাগ অভিভাবক নিজেরাই তাদের ছেলে-মেয়েদের বিয়ের জন্য উপযুক্ত পাত্র বা পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন। এতে করে ছেলে-মেয়ে আর তাদের পরিবারের লোকজন নিজেরাই বিয়ের দেখাশোনা পর্বটি সেরে ফেলায় আর ঘটকের প্রয়োজন পড়ছে না। পেশাগত ঘটক এখন আর নেই বললেই চলে।

ঘটকালি পেশার সীমাবদ্ধতা

ঘটকালি পেশা বিলুপ্তির পেছনে কিন্তু অনেকগুলো কারণও রয়েছে। আগেকার ট্রেডিশন অনুযায়ী বিয়ের জন্য ঘটকের মাধ্যমে পাত্র-পাত্রী দেখার মধ্যে অনেক সীমাবদ্ধতা ছিলো। প্রথমত একজন প্রফেশনাল ঘটকের কাছে পাত্র-পাত্রীর তথ্য জানান দেয়ার সময়ই গুণতে হয় মোটা অঙ্কের কিছু টাকা। এরপর একজন ট্রেডিশনাল ঘটক স্বভাবতই বিভিন্ন অসঙ্গতির কারণে নির্দিষ্ট একটি এলাকার বাইরে পাত্র-পাত্রী খুঁজতে পারতেন না। একজন একজন ঘটকের কাছে ৮-১০টির বেশী পাত্র-পাত্রীর ছবি পাওয়া যায় না। এতে করে পাত্র-পাত্রী দেখার জন্য যেমন লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হয়, তেমনি প্রত্যেকবার পাত্র-পাত্রীর ছবি দেখার বিনিময়ে গুণতে হয় ভালো অঙ্কের টাকা।

তাছাড়া একজন ঘটকের কাছে পাত্র-পাত্রীর যে তথ্যগুলো থাকে তা কতটুকু গ্রহণযোগ্য, সেটার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারণ একজন ঘটক নিজেই কখনো তার মক্কেলের দেয়া তথ্যগুলোর সত্যতা যাচাই করার দায়িত্ব নেয় না। ট্রেডিশনাল ঘটক তার কাছে থাকা সীমিত বায়োডাটার মধ্যেই পাত্র-পাত্রীর খোঁজার জন্য অভিভাবকদের চাপ দিতে থাকে। আর চাপে পড়ে অনেক সময়েই অভিভাবকরা ভুল ডিসিশন নেন যার ফলাফল ভুগতে হয় তাদের নিজেদের সন্তানদেরকেই।

ঘটকের আধুনিক রূপ

বর্তমানে ঘটক এর কাজগুলো দখল করে নিয়েছে অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়া আর ডেটিং অ্যাপগুলো। ম্যারেজ মিডিয়াগুলো এখন খুঁজে দিচ্ছে মনের মত জীবনসঙ্গী। আর ম্যাট্রিমনি ওয়েবসাইটগুলোর জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। কর্মব্যস্ত এই সময়ে বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে অনলাইনে পাত্র-পাত্রী খোঁজার ঝোঁক বাড়ছে। বর্তমানে শুধু ঢাকা শহরেই পাঁচশ’র বেশী ম্যারেজ মিডিয়া আছে। আস্তে আস্তে বিভাগীয় শহরগুলোর বাইরে মফস্বলেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ম্যাট্রিমনি ওয়েবসাইট বা ম্যারেজ মিডিয়া। ইন্টারনেটের এই যুগে শুধু তরুণ-তরুণীরা নিজেরাই কেবল অনলাইনে নিজের জন্য পাত্র-পাত্রী খোঁজ করছে না, বরং বিবাহযোগ্য ছেলেমেয়ের মা-বাবারাও যোগাযোগ করছেন ম্যারেজ মিডিয়াগুলোতে।

ট্রেডিশনাল ঘটক বনাম অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়া

ট্রেডিশনাল ঘটক সাহেবদের সরিয়ে দিয়ে অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়াগুলো এখন ভার্চুয়াল ঘটক এর দায়িত্ব পালন করছে। বর্তমানে অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়া ও ম্যাট্রিমনিয়াল সাইটে পাত্র-পাত্রীর ছবি, জীবনবৃত্তান্ত, পছন্দ-অপছন্দ সবকিছুই জানা যায় এক ক্লিকেই। অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়াগুলোতে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে পাত্র/পাত্রীর ছবি ও বায়োডাটাসহ বিস্তারিত তথ্য দেখা যায়। অনেক ম্যারেজ সাইটে তো পাত্র-পাত্রী পছন্দ হলে সাথে সাথে ম্যাসেজিং, অডিও ও ভিডিও কল করা যায়। এতে করে আলাদা সময় সময় ব্যয় করে কোথাও যেতে হয় না বা কোন অতিরিক্ত খরচ করতে হয় না। অনলাইনে পাত্র-পাত্রীর পরিচয়, অভিভাবকদের মধ্যে আলোচনা সবকিছুই অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়াগুলোতে করা সম্ভব।

ম্যারেজ সাইটগুলো যেকোনো কাস্টমারের তথ্য তাদের নিজস্ব কাষ্টমার সাপোর্ট টিম দিয়ে ভেরিফাই করে থাকে। ম্যারেজ মিডিয়া ওয়েবসাইটে খুব অল্প সময়ে চাহিদা অনুযায়ী যেকোনো ধর্ম, বর্ণ, বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও পেশাগত যোগ্যতার পাত্র-পাত্রী খুঁজে নেয়া যায়। এখনতো দেশের বাইরের প্রতিষ্ঠিত সিটিজেন পাত্র-পাত্রীদের বায়োডাটাও ম্যারেজ মিডিয়াতে পাওয়া যায়। তাহলে বুঝুন ম্যারেজ মিডিয়াতে আপনি কত সুবিধা পাচ্ছেন!

অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়া বা ম্যাট্রিমনি সাইট ব্যবহার করা অতি সহজ এবং পছন্দের ও চাহিদার সাথে মিলে যায় এরকম হাজার হাজার সম্ভাব্য পাত্র বা পাত্রীর বায়োডাটা দেখা যায় মিনিটের মধ্যে। অনলাইনে যেকোন সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে থাকনে। আর অনলাইন ম্যাট্রিমনিয়াল সাইটে যেহেতু নিজের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও ক্ষেত্র বিশেষে পেশাগত তথ্যগুলো দিতে হয়, সেক্ষেত্রে অনেকেই সেবা নেয়ার ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতার কারণে একটু পিছিয়ে যান। তবে চিন্তার কোনই কারণ নেই। ম্যাট্রিমনিয়াল ওয়েবসাইটে কাস্টমারের তথ্যগুলোর শতভাগ গোপনীয়তা বজায় থাকে। ট্রেডিশনাল ঘটকের কাছে কি এতো সুবিধা পেতেন?

অনেক ম্যারেজ মিডিয়া আছে যেখানে আপনি চাইলেই তারা শুধুমাত্র আপনার জন্য একজন প্রতিনিধি নিয়োগ করে দেবেন। এক্ষত্রে আপনাকে কোন কাজই করতে হবে না। দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি আপনার পার্সোনাল অ্যাসিন্টেন্ট হিসেবে যাবতীয় কাজগুলো করবেন। আপনার বায়োডাটা সবসময় আপডেট রাখবেন ও চাহিদমত প্রতিদিন আপনাকে ফোন/ইমেইলে উপযুক্ত পাত্র-পাত্রীদের প্রোফাইল পাঠাবেন। তাদের মধ্যে কাউকে আপনার পছন্দ হলে প্রতিনিধি আপনাকে পাত্র-পাত্রী অথবা তার অভিভাবকের সাথে আপনার যোগাযোগের ব্যবস্থা করে দেবেন।

বাংলাদেশে বিশ্বস্ত ঘটকের নাম, মোবাইল নম্বর ও ঠিকানা

আগেই বলেছি, ট্রেডিশনাল ঘটকদের বিলুপ্তির সঙ্গে সঙ্গে শত শত ম্যারেজ মিডিয়া আর ম্যাট্রিমনি সাইটে ইন্টারনেট ছেয়ে গেছে। অনেক ম্যারেজ মিডিয়ার নামে ভুয়া ও প্রতরাণার অভিযোগ, গ্রাহকদের টাকা মেরে খাওয়ার ঘটনা হর-হামেশাই শোনা যায়। এরকম অনিশ্চয়তায় আপনি কনফিউশনে থাকতেই পারেন ম্যারেজ মিডিয়ার সার্ভিস নিবেন কিনা! তবে আশার কথা হচ্ছে এখনও বাংলাদেশে বিশ্বস্ত অনলাইন ঘটক আছে এবং সফলতার সাথে কাজ করছে।

তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া বাংলাদেশের সবচাইতে বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে বড় ম্যাট্রিমনিয়াল সাইট। এ কোম্পানি আপনাকে খুঁজে দেবে বিবাহযোগ্য সৎ ও যোগ্য পাত্র-পাত্রী।

ঘটক এর মোবাইল নম্বর ও ঠিকানা

তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সার্ভিস নিতে নিচের কাস্টমার সাপোর্ট নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেনঃ  +8801782006615, +8801972006695, +8801972006691, +8801972006696, +8801407004398, +8801972006692, +8801407004396, +8801407004399, +8801958461067, +8801958461063, +8801407004393

অথবা সরাসরি অফিসে এসেও সার্ভিস নিতে পারবেন। অফিসের ঠিকানাঃ উত্তরা বিএনএস সেন্টার, রুম- ৯২৩, সেক্টর- ৭, ঢাকা-১২৩০

অনলাইন ঘটক হিসেবে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া

অনলাইন ঘটক হিসেবে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া ১০ বছর ধরে সফলতার সঙ্গে কাজ করছে। ম্যারেজ মিডিয়া সার্ভিসের স্বীকৃতিস্বরূপ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বেশ কিছু পুরস্কারও পেয়েছে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ায় আপনি পাবেন-

  • ২৫,০০০ এর বেশি অরিজিনাল এবং নিজস্ব প্রতিনিধি দ্বারা ভেরিফাইড প্রোফাইল
  • ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টরেট, বিসিএস ক্যাডার, ব্যাংকারসহ ৮০ টির বেশি প্রফেশনের পাত্র-পাত্রী
  • এমপি, সচিব, যুগ্ম সচিব, বিসিএস ক্যাডার, ফরেন ক্যাডারসহ ভিআইপি পাত্র-পাত্রী
  • চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির কর্মকর্তা, ব্যারিস্টার, ল-ইয়ার, ডিফেন্স অফিসার
  • প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি পাত্র-পাত্রী
  • অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে সেটেল্ড প্রবাসী ও সিটিজেন পাত্র-পাত্রী
  • ডিভোর্স, বন্ধ্যা ও বয়স্কসহ বাংলাদেশের সকল জেলার মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মের পাত্র-পাত্রী

সময় থাকলে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সফল ঘটকালিগুলো দেখে আসুন এখানে

আধুনিক ব্যস্ত ও যান্ত্রিক জীবনে মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ও হৃদ্যতা কমেছে। এতে করে পাত্র-পাত্রীর মিল করানো আরো কঠিন হয়ে পড়েছে। সকল ধর্মেই বিয়ে একটি অতি আবশ্যকীয় পালনীয় কর্তব্য। কিন্তু কর্মব্যস্ততা আমাদের সম্পর্কগুলোকে দিন দিন যান্ত্রিক ও পরস্পরের মধ্যে একধরনের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিচ্ছে। তবে এই সমস্যার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান হল অনলাইন ম্যারেজ মিডিয়া বা বিশ্বস্ত ভার্চুয়াল ঘটক।

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য, সেবা, এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সাথে।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com

9 COMMENTS

  1. The capability to create intricate tooling designs with Mantle’s 3D technology could bring about higher-performing products, as the tools themselves are enhanced for their specific applications.

    The combination of additive and subtractive processes in Mantle 3D is genius.

    It’s interesting to see how Mantle’s 3D technology is advancing the field of rapid tooling.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here