যে কোনও দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা যেমন থাকে তেমনই ঝগড়াও থাকে। টক-ঝাল মিষ্টি নিয়েই একটি সম্পর্ক তৈরি হয়। যেকোনো বিচ্ছেদই বেশ বেদনাদায়ক। আর ডিভোর্স বা বিবাহ বিচ্ছেদের মতো বিষয়টি তো কেবল মানসিক বিচ্ছেদ ঘটায় না, এর সঙ্গে সংসার ও সন্তানরা জড়িত থাকে। ডিভোর্সের পর এই বিচ্ছেদের রেশ কাটতে কখনো মাস বা বছর লেগে যায়।
বাংলাদেশেও এখন ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়ছে। ডিভোর্সের জন্য আসলে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না, উচিতও নয়। ডিভোর্সের পর আমাদের সমাজে একজন ডিভোর্সি পুরুষ বা মহিলাকে খুব একটা ভালো চোখে দেখা হয় না। এজন্য অনেকেই এখনও অপ্রীতিকর অথবা ক্ষতিকর সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসতে ভয় পায়।
দাম্পত্য জীবনে সবাই সুখে থাকতে চায়। দেখা যায় বিয়ের এক বছর কিংবা দু বছর সুন্দর করে সংসার করে অনেকে। এরপর আস্তে আস্তে শুরু হয় সমস্যা। কারও ইগোর সমস্যা, কারও অর্থনৈতিক সমস্যা, তো কারও শারীরিক সমস্যা। আসলে সমস্যা যা-ই থাক না কেন, সেটা সরাসরি কথা বলে সমাধান করে ফেলা ভালো।
তবে ডিভোর্স যদি হয়েই যায়, তাহলে জেনে নিন ডিভোর্সের পর লাইফে “মুভ অন” করবেন কিভাবে।
আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে
ডিভোর্সের পর নিয়মিত কাউন্সেলিং করুন
ডিভোর্সের পর স্বামী- স্ত্রী দুজনেই একটি কষ্টকর অবস্থার মধ্যে থাকে। এটি থেকে বেরিয়ে আসতে এবং নিজেকে আবারও মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে কিন্তু কাউন্সেলিং খুব জরুরি। হতে পারে সেটি প্রফেশনাল কাউন্সিলরের মাধ্যমে বা খুব কাছের কোনো বুদ্ধিমান, বিচক্ষণ মানুষের দ্বারা।
নিজেকে একেবারে একা করে ফেলবেন না
ডিভোর্সের পর অনেকে এতটাই ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ে যে নিজেকে সবার কাছ থেকে আলাদা করে ফেলেন। এটি না করাই ভালো। এ সময় ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে মিশুন। ডিভোর্সের পর বাবা-মা কিংবা ভাই-বোন বন্ধুদের সঙ্গে বেশি বেশি সময় কাটান। যারা আপনাকে দোষারোপ করবে বা সমালোচনা করবে তারা কখনোই আপনার ভালো বন্ধু নয়। আসলে ইতিবাচক মানুষ আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, ভুলগুলো ঠিক করতে সাহায্য করবে, দোষারোপ করবে না।
ডিভোর্সের পর পরিকল্পনা ছাড়া সম্পর্কে জড়াবেন না
খুব তাড়াহুড়ো করে নতুন সম্পর্কে জড়াবেন না। ডিভোর্সের পর অনেকে এতটাই একাকিত্বে ভোগে যে খুব দ্রুত আরেকটি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। অনেকে এটাকে সঠিক মনে করে, আবার অনেকে একটু ধীরে -সুস্থে এগোতে চায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই ক্ষেত্রে ধীরে এগোনোই ভালো। দ্রুত কারো সঙ্গে জড়িয়ে পড়লে ভুল করার আশঙ্কা থাকে। এতে জীবনে আরো বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। তাই নতুন সম্পর্কে জড়াতে হলে একটু বুঝে-শুনে নিন। নতুন কাউকে মন দেয়ার আগে ভালো করে যাচাই বাছাই করে নিন।
প্রাক্তনকে দোষারোপ করবেন না
ডিভোর্স ব্যাপারটা কখনোই এক তরফা হয় না। দুজনেরই দোষ থাকে। তাই অতীতের জন্য কখনও নিজেকে অথবা আপনার পূর্বের সঙ্গীকে দোষারোপ করা যাবে না। ডিভোর্সের পর অতীতকে মেনে নিয়ে সামনে আগাতে হবে এবং সবাইকে ক্ষমা করে দিতে হবে এবং নিজের পূর্বেকার ভুল গুলো শুধরে নিতে হবে যাতে একই ভুলে আবার খেসারত দিতে না হয়। ভাবুন যে কেন আপনার প্রথম বিয়ে সফল হলো না। এবং পরের বিয়েতে যে কোন মূল্যে সেই ভুলগুলোকে এড়িয়ে চলবেন।
জীবনের কষ্টের অধ্যায়কে চিরতরে বন্ধ করে দিন
অতীতকে আসলে চাইলেও ভুলে যাওয়া যায় না, কিছু সময়ের জন্য হয়তো কেবল ভুলে থাকা চায়। তাই অযথা অতীত ভুলে যাবার জন্য মনকে জোর দেবেন না। বরং হ্যাঁ, অতীতের ভুলগুলোকে মনে রাখুন। জীবনে যে বিপর্যয়ের দিন পার করে এসেছেন, সেগুলোকেও মনে রাখুন। কিন্তু সেই মনে রাখাকে রাখুন একান্তই নিজের মাঝে। কখনোই নিজের অতীতের ছাপ বর্তমান জীবনে পড়তে দেবেন না।
হয়তো আগের শ্বশুরবাড়িতে অনেকের সাথে আপনার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। ছিল অনেক সুখ স্মৃতি, অনেক ভালো লাগার অনুভূতি। তবে যত যাই থাকুক না কেন, অতীত সম্পর্কের বিষয়টিকে জীবনের একটি হারিয়ে যাওয়া অধ্যায় হতে দিন। যত সহজে কাজটা পারবেন, তত ভালো থাকবেন জীবনে।
ডিভোর্সের পর দ্বিতীয় বিয়েতে নানা রকমের কথা আপনাকে শুনতেই হবে। কী হলো আর কেন হলো, কীভাবে হলো এইসব প্রশ্ন তো আসবেই। একই সাথে আসবে নানান রকমের দোষারোপ। আর বর্তমান স্বামী বা স্ত্রী যদি অববাহিত হন, কিংবা আপনার যদি সন্তান থাকে তাহলে হবে আরও অপ্রীতিকর অবস্থা। ডিভোর্সের পর এসব ক্ষেত্রে কষ্ট পেলেও ঘাবড়ে যাবেন না।
ডিভোর্স নিয়ে নিজের ওপর থেকে সব দোষ ঝেড়ে ফেলুন। নিজেকে ফুরফুরে নির্ভার রাখুন। নিজেকে ডিভোর্সি ভেবে হতাশ হবেন না। নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখুন। সবসময় পজেটিভ থাকুন।
জীবন একটাই, তাই সবসময় খুশী থাকা চাই
ছোট্ট এই জীবনে কষ্টের অধ্যায় পার করতে হয় আমাদের সবাইকে। কিন্তু তাই বলে কি সারাক্ষণ কাঁদতে হবে? এই কষ্টে ভরা জীবন থেকেই খুঁজে নিতে হবে সুখ, আহরণ করে নিতে হবে বেঁচে থাকার আনন্দ। অতীতে কী হয়েছিল আর ভবিষ্যতে কী হবে এসব নিয়ে না ভেবে বর্তমানে বাঁচুন। যেটুকু সময় আনন্দের পাচ্ছেন, পুরোটা উপভোগ করে নিন। ভালো থাকুন।
সন্তান থাকলে
সন্তান নেওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদে নিজেদের হয়তো তেমন ক্ষতি হয় না। কিন্তু এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় সন্তানদের। মানসিক যন্ত্রণায় থাকে সন্তানেরা। অনেক সময় আদালত নির্ধারণ করে দেন, কার কাছে কত দিন সন্তান থাকবে, বাবা কতটুকু ভরণপোষণ করবে ইত্যাদি। এতে করে শিশুটি এক ধরনের টানাহেঁচড়ার মধ্যে চলতে থাকে। তাই সন্তান থাকলে অবশ্যই ডিভোর্সের ক্ষেত্রে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন। প্রয়োজনে সময় নিন। কারণ আপনার এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়বে সন্তানের ওপর। আলাদা না হয়ে একত্রে ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে থাকুন; দেখবেন এর চেয়ে সুখ আর কিছুতেই নেই।
ডিভোর্সের পর একজন নারীর করণীয়
আমাদের চারপাশের সমাজ বাস্তবতায় ডিভোর্সের পর একজন পুরুষের পক্ষে যতটা দ্রুত অস্বস্তি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব একজন নারীর পক্ষে ঠিক ততটাই কঠিন। নারীর প্রতি পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গিই এর মূল কারণ। কিন্তু তাই বলে তো আর বসে থাকলে চলে না। জীবনে ভাঙাগড়া থাকবেই। তারপরও আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে অভিষ্ট লক্ষ্যের দিকে। জীবনকে চালিত করতে হবে সহজ ও স্বাভাবিক গতিতে। খাপ খাইয়ে নিতে হবে আর দশজনের সঙ্গে।
আত্মসম্মান নিয়ে চলুন
ডিভোর্সের পর ও সব সময় মাথা উঁচু করে চলুন। মনে রাখবেন আপনি কারও ক্ষতি করেননি, আপনি অপরাধী নন। সমাজ আপনাকে যত নিচু করেই রাখুক না কেন, জানবেন জীবনটা আপনার একার। অন্য কাউকে সেটা নষ্ট করতে দেবেন না। অতএব কেউ আপনাকে করুণা করবে এই সুযোগ দেবেন না।
নিজেকে নিয়ে বাঁচুন
জীবন কখনও থেমে থাকে না। তাই ডিভোর্সের পর আপনি নিজেকে সময় দিন। নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবুন। অন্যের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা পরিহার করুন। আপনার মূল্য যে কতটা সেটা অন্যদের বুঝিয়ে দিন কাজের মধ্য দিয়ে। কে কী বলল, কে কী ভাবল, সেসব গায়ে লাগাবেন না। কেন এত পাত্তা দেবেন? বরং নিজের জন্য বাঁচুন।
প্রথম থেকে শুরু করুন সবকিছু। নতুন করে মনের মানুষটিকে খুঁজে বের করুন, যাঁর সঙ্গে বাকি জীবনটা সানন্দে কাটাতে পারেন। আগেরবারের ভুলগুলো শুধরে নিয়ে এগিয়ে চলুন। যেভাবেই হোক ফিরিয়ে আনতে হবে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাস। পুরোনো ভুলগুলো পুনরায় রিপিট করলে চলবে না।
বাস্তবমুখী চিন্তাভাবনা করুন
ডিভোর্সের পর যুক্তিহীন আবেগগুলোকে যথাসম্ভব পাত্তা দেওয়া বন্ধ করুন। নাহলে এতে আপনিই বেশি কষ্ট পাবেন। জীবন সম্বন্ধে অনেক বেশি প্র্যাকটিক্যাল হতে চেষ্টা করুন। কাউকে হাতে পায়ে ধরে অনুরোধ করতে যাবেন না।
প্রাক্তনের সঙ্গে আর যোগাযোগ করবেন না
যদি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন যে, নতুন কারও সঙ্গে মুভ অন করবেন, তা হলে প্রাক্তন স্বামীর সব স্মৃতি মুছে ফেলুন। নতুন মানুষটিকে পুরোপুরি আপন করতে চাইলে পুরোনো স্মৃতিকে জিইয়ে রাখার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রাক্তন সম্পর্কে যতটুকু জানানোর, ততটুকুই জানাবেন নতুন মানুষটিকে। ঠিক কী কারণে ছাড়াছাড়ি হয়েছিল, সেটাও জানিয়ে রাখা ভালো। তা না হলে মুখে না প্রকাশ করলেও নতুন মানুষটি মনে মনে দুঃখ পাবেন। মনে করবেন, আপনি হয়তো প্রথমপক্ষের সঙ্গীকে ভুলে যেতে পারেননি।
ডিভোর্সের পর স্বাবলম্বী হতে চেষ্টা করুন
আপনার নিজের যে কাজটা সবচেয়ে বেশি পছন্দ, যেটায় আপনি বেশ পারদর্শি সেটাই করুন। আপনার আয় ও হবে, আপনি ব্যস্ত ও থাকবেন, এবং আপনার মন ও ভালো থাকবে। যদি রান্নায় পারদর্শি হন, বাসায় থেকেই খাবারের বিজনেস স্টার্ট করতে পারেন। যদি ক্রাফটিং, ছবি আঁকা, মেকআপ, এ জাতীয় কাজে আগ্রহ থাকে সেটাও শুরু করতে পারেন। বেকিং এ আগ্রহ থাকলে বাসায় বসেই কেক তৈরির বিজনেস স্টার্ট করতে পারেন। এছাড়াও স্টার্ট আপের অনেক আইডিয়া আছে। আপনি যেটায় পারদর্শি এবং সুযোগ পাবেন সেটাই করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা পড়াশোনা বন্ধ করবেন না।
ডিভোর্সের পর সন্তানদের দেখাশোনার জন্য
সন্তানদের দেখাশোনার দায়িত্বের জন্য বিশ্বস্ত নির্ভরযোগ্য সহযোগী রাখুন। আত্মীয়স্বজনের সহায়তা নিন, সেটা না সম্ভব হলে মেইড রাখতে পারেন। আপনার সন্তানকে পর্যাপ্ত সময় দিন। তাকে নিয়ে বেড়াতে যান। ধীরে ধীরে তাকে আপনাদের জীবনের এই ট্রান্সিশনের ব্যাপারে বুঝিয়ে বলুন। আর একটা জিনিস কখনোই করবেন না, সেটা হচ্ছে আপনার সন্তানকে তার বাবার সম্পর্কে নেগেটিভ কথা বলা। আপনার জীবনসঙ্গী এখন আর আপনার সাথে পথ না চললেও সে আপনার সন্তানের বাবা, সেটা সে আজীবনই থেকে যাবে। আর আপনি নিশ্চয়ই চান না আপনার সন্তান তার প্যারেন্টস সম্পর্কে কোন প্রকার নেতিবাচক ধারণা নিয়ে বড় হোক। এটা সন্তানদের মানসিক বিকাশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
ডিভোর্সের পর পুনরায় বিয়ে?
ডিভোর্স হয়ে গেলে জীবন শেষ হয়ে যায় না, জীবন তার নিজস্ব গতিতেই চলতে থাকবে। কিছু সময় পর হয়তো কাউকে পছন্দ হতে পারে এবং বিয়ের চিন্তাও আসে। কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন করে আবার বিয়ে করার বিষয়টি কিন্তু একেবারেই অন্যরকম। এক্ষেত্রে জড়িয়ে থাকে নানা ধরণের তর্ক-বিতর্ক, অভিযোগ-অনুযোগ, অতীত স্মৃতি ইত্যাদি আরও কত কি। আর তাই খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বন না করলে কাঁচের মত গুঁড়িয়ে যেতে পারে আপনার এই সম্পর্কটিও!
তাই ডিভোর্সের পর পুনরায় বিয়ের ক্ষেত্রে যে পাঁচটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে তা হল-
দ্রুত সিদ্ধান্ত বেনেন না
ডিভোর্সের পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে অবশ্যই ভালোভাবে চিন্তা করুন কেন আসলে বিয়ে করতে চাচ্ছেন, বিয়ে করার সুবিধা এবং অসুবিধা কি হতে পারে? পুনরায় বিয়ের পূর্বে কমপক্ষে এক থেকে দুই বছর সময় নেয়া ভালো। তাছাড়া নিজেকে পুনরায় বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত করতেও কিছু সময় নেয়া প্রয়োজন।
সন্তানদের কথা চিন্তা করুন
অবশ্যই সন্তানদের কথা আগে চিন্তা করুন। তাদেকেও সময় দিতে হবে যেন আপনার নতুন জীবনের সাথে তারা খাপ খাইয়ে করতে পারে। তাদেরকে অবশ্যই আশ্বাস দিতে হবে যেন কোন অসুবিধা বোধ করলে আপনাকে অবগত করতে দ্বিধাবোধ না করে। এটাও মাথায় রাখতে হবে যে, আপনার নতুন সঙ্গী আপনার সন্তানকে আপনার মত ভালবাসতে নাও পারতে পারে এবং তাদের ঘনিষ্ঠ হতেও সময় লাগতে পারে। সুতরাং সব দিক বিবেচনা করেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
সঙ্গীর সাথে আন্তরিকতা
আপনার এবং আপনার নতুন সঙ্গীর সাথে যোগাযোগে যেন কোন ঘাটতি না থাকে। যত বেশি কথা আদান প্রদান করবেন তত আপনার জন্য নতুন জীবনের সাথে খাপ খাওয়াতে সহজ হবেএবং একে অন্যকে বুঝতে সুবিধা হবে।
তুলনা করবেন না
অতীত দাম্পত্য জীবনের সাথে বর্তমান দাম্পত্য জীবন কখনও তুলনা করা যাবে না। তুলনা করলে আপনি কখনই নতুন জীবনে পুরোপুরি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ কিংবা সুখী হতে পারবেন না। তবে খুব স্বাভাবিক ভাবেই এই তুলনার বিষয়টি মাথায় চলে আসে, কিন্তু তাকে হেয় করে কিছু বলা যাবে না ।এ নিয়ে আপনার সঙ্গী যেন কোনভাবে কষ্ট না পান সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
অর্থনৈতিক অবস্থা
পুনরায় বিয়ের পূর্বে অবশ্যই নিজেকে অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বাবলম্বী হতে হবে। এমন যেন না হয় যে আপনি পুনরায় বিয়ে করেছেন শুধুমাত্র অর্থনৈতিক দিক থেকে সাহায্য পাবার জন্য। অর্থ যদিও জীবনের সব কিছু নয়, তবে সাংসারিক জীবনে অর্থের অভাব জীবনকে অর্থহীন করে তুলতে পারে। তাই, নিজের মানসিকতা উন্নত করার সাথে সাথে আর্থিক সংগতির ব্যাপারেও যত্নবান হতে হবে।
জীবনে একটা দূর্ঘটনা মানেই জীবন শেষ নয়। একটু অন্য ভাবে দেখলে নতুনভাবে শুরু করার সুযোগ থাকেই। দূর্ঘটনাগুলোতে সবসময় আমাদের হাত থাকে না। দোষও থাকে না। তাই থেমে না যেয়ে ওই দূর্ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করা উচিত। পজেটিভলি চিন্তা করা উচিত। শুরু করার জন্য আসলে কখনো দেরি বলে কিছু নেই।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com
Wow, amazing weblog layout! How long have you been blogging for?
you made blogging look easy. The whole look of your web
site is excellent, let alone the content! You can see similar here najlepszy sklep
world pharmacy india http://indiaph24.store/# online pharmacy india
Online medicine home delivery
mexican rx online: Mexican Pharmacy Online – pharmacies in mexico that ship to usa
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
medicine in mexico pharmacies: Mexican Pharmacy Online – mexico drug stores pharmacies
best online pharmacy india http://indiaph24.store/# reputable indian online pharmacy
world pharmacy india
Real great info can be found on weblog.Expand blog
i frequent hair salons because i always want to keep my hair in top shape“
Owning or renting a property comes with its set of challenges, especially when dealing with the intricacies of plumbing systems, be they in new or old constructions.
Thanks for sharing, this is a fantastic blog postReally thank you! Keep writing
Whether it’s an emergency lockout, a security upgrade, or just getting a few spare keys made, having Brothers Locksmith in your contacts can save you time and hassle. Their dependable service and skilled team make them the perfect choice for anyone looking to secure their property and protect their valuables.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Thanks for sharing. I read many of your blog posts, cool, your blog is very good.