5/5 - (1 vote)

বিয়েকে সহজ করতে বলার পিছনে নিশ্চয়ই কারণ আছে। আর এখানে কম বয়সে বিয়ে বলতে অপ্রাপ্ত বয়সকে বোঝানো হয়নি বরং সেই বয়সকে বোঝানো হয়েছে বিয়ের উপযুক্ত বয়সকে; যে বয়সে একটি ছেলে/মেয়ের জীবনসঙ্গী প্রয়োজন।

বিয়ে প্রত্যেকটি নারী ও পুরুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। কারণ আমরা সামাজিক জীব। একে অপরের প্রতি নির্ভরশীল। এবং নির্দিষ্ট একটি বয়সের পরে আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য প্রত্যেকেরই একজন জীবনসঙ্গীর প্রয়োজন হয়। যদিও আজকের সমাজ ব্যবস্থা এই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে করে তুলেছে কঠিন। অথচ স্বয়ং হযরত মোহাম্মদ (সা.) নিজে বলেছেন, বিয়েকে এতোটাই সহজ করে দাও যেন জিনা করা কঠিন হয়ে যায়।

আসুন জেনে নিই, কম বয়সে অর্থাৎ কম বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা সম্পর্ক জেনে নিই।

১) সময় মতো বিয়ে করলে সবচেয়ে বড় সুবিধাটা হলো, জীবনসঙ্গীর সাথে জীবনের অনেকটা সময় একসাথে কাটানো যায়। যদিও জন্ম, মৃত্যু ও বিয়ে সবই উপরওয়ালার কাছে। তারপরও আপনি যখন ৩০ বছর বয়সে বিয়ে করবেন তখন আপনার দাম্পত্য জীবনটা উপভোগের সময়টাও কমে আসবে।

আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে

২) কম বয়সে বিয়ে করলে বিয়ের ২/৩ বছরের মধ্যে সন্তান জন্মদানের কোনো চাপ থাকে না। স্বামী-স্ত্রী ২/৩টা বছর একান্ত নিজেদের মতো কাটাতে পারে। অপরদিকে একটু বেশি বয়সে বিয়ে করলে, বিশেষত মেয়েদের বেলায় বেশি বয়সে করলে খুব দ্রুত সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়। তা নাহলে সন্তান জন্মদানে বিভিন্ন সমস্যার দেখা দিতে পারে।

৩) ছেলেদের ২২/২৩ বছর বয়সটা বেশ অগোছালো হয়ে থাকে। আবার এ বয়সটাই জীবনের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময়। তবে এ বয়সে যদি থাকে একজন জীবনসঙ্গী তাহলে সে জীবনটাকে যেমন গুছিয়ে দিতে সাহায্য করে তেমনি কম বয়সে বিয়ে করলে সুখে-দুঃখে বিভিন্ন সময়ে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত গ্রহণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারবে।

৪) একটি ছেলে অথবা মেয়ের খারাপ পথে যাওয়ার সবচেয়ে সম্ভাব্য বয়স হলো ২০/২১। এ সময়টায়ে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে অনেকেই তাদের জৈবিক চাহিদা পূরণে খারাপ পথ বেছে নেয়। বিভিন্নভাবে অর্থ অপচয় করে। অনেকেই আবার প্রেম নামক সম্পর্কে জড়িয়ে সময় ও অর্থ দুটোই নষ্ট করে। কেউবা প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ভীষণ রকম ডিপ্রেশনে ভুগে। অথচ কম বয়সে বিয়ে করলে এ ধরনের কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।

৫) সাধারণত ৩০ বছরের পর ছেলেদের মধ্যে এক ধরনের গাম্ভীর্যতা চলে আসে আর সেই সময়টায় নতুন কোনো সম্পর্ক গড়ে উঠা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে বিয়ে করলেও দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। আবার আমাদের দেশের নারীদের ক্ষেত্রে ৩০ বছরের পরই তারা শারীরিকভাবে কিছুটা ভেঙ্গে পড়েন। যা দাম্পত্য জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য, সেবা, এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সাথে।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com

16 COMMENTS

  1. You can definitely see your expertise within the work you write The sector hopes for more passionate writers like you who aren’t afraid to say how they believe At all times follow your heart

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here