.
Published: Fri, May 17, 2019 6:16 PM
Updated: Sat, Dec 21, 2024 1:47 PM


যেভাবে রোজায় পানিশূন্যতা দূর করবেন

যেভাবে রোজায় পানিশূন্যতা দূর করবেন

রোজা রেখে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা পানি পান না করার কারণে অনেকের শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বয়স্ক, শিশু, ডায়াবেটিস ও কিডনির অসুখে যারা ভূগছেন তাদের মধ্যে এই সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। রোজায় পানিশূন্যতা হলে শরীরে কিছু উপসর্গ দেখা দেয়।

যেমন- অতিরিক্ত মুখ ও ত্বক শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরা, কোষ্টকাঠিন্য ইত্যাদি। এই সময় পানিশূন্যতা এড়াতে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-

১. শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানির বিকল্প নেই। সেহরি ও ইফতার মিলিয়ে কমপক্ষে ৮ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। এছাড়া ইফতারে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে যেসব ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পানি আছে যেমন- শসা, তরমুজ এবং আঙ্গুর ইত্যাদি খেতে পারেন।

২. সেহরি বা ইফতারে অতিরিক্ত মসলা ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কারণ এসব খাবার শরীরে অতিরিক্ত পানির চাহিদা তৈরি করে।

৩. সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, ডোনাট, পেস্ট্রি বা এই ধরণের মিষ্টি জাতীয় খাবার শরীরে পানির চাহিদা বাড়িয়ে দেয়। সেহরিতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে শরীরের শক্তি কমে যেতে পারে। এ কারণে রোজার সময় অতিরিক্ত চিনি দিয়ে তৈরি মিষ্টি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বরং এর পরিবর্তে মিষ্টি ফল খান।

৪. ইফতার বা সেহরিতে কমবেশি সবাই চা-কফি পান করেন। তবে অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার খেলে ঘন ঘন পানি পিপাসা পায। এছাড়া ইফতার বা সেহরিতে ধূমপান করলেও ঘন ঘন মুখ শুকিয়ে যায়।

৫. যেহেতু এবারের গরমে এরই মধ্যে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী ছুঁয়েছে এ কারণে যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলুন। কারণ অতিরিক্ত ঘামে শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়ে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। সুস্থ থাকতে ইফতারে পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার খান। সেই সঙ্গে খাবারের তালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার যোগ করুন।

যেমন- অতিরিক্ত মুখ ও ত্বক শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরা, কোষ্টকাঠিন্য ইত্যাদি। এই সময় পানিশূন্যতা এড়াতে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-

১. শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানির বিকল্প নেই। সেহরি ও ইফতার মিলিয়ে কমপক্ষে ৮ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। এছাড়া ইফতারে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে যেসব ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পানি আছে যেমন- শসা, তরমুজ এবং আঙ্গুর ইত্যাদি খেতে পারেন।

২. সেহরি বা ইফতারে অতিরিক্ত মসলা ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কারণ এসব খাবার শরীরে অতিরিক্ত পানির চাহিদা তৈরি করে।

৩. সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, ডোনাট, পেস্ট্রি বা এই ধরণের মিষ্টি জাতীয় খাবার শরীরে পানির চাহিদা বাড়িয়ে দেয়। সেহরিতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে শরীরের শক্তি কমে যেতে পারে। এ কারণে রোজার সময় অতিরিক্ত চিনি দিয়ে তৈরি মিষ্টি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বরং এর পরিবর্তে মিষ্টি ফল খান।

৪. ইফতার বা সেহরিতে কমবেশি সবাই চা-কফি পান করেন। তবে অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার খেলে ঘন ঘন পানি পিপাসা পায। এছাড়া ইফতার বা সেহরিতে ধূমপান করলেও ঘন ঘন মুখ শুকিয়ে যায়।

৫. যেহেতু এবারের গরমে এরই মধ্যে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী ছুঁয়েছে এ কারণে যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলুন। কারণ অতিরিক্ত ঘামে শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়ে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। সুস্থ থাকতে ইফতারে পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার খান। সেই সঙ্গে খাবারের তালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার যোগ করুন।

-এডি/এইচএ


Register now to talk with your life parner.   Do you have account?   Login  
Categories: Health,
Tags: healthy life, Ramadan life, life, good life
Division: Barisal
District: Barisal
Thana: Babuganj
This post read 2104 times.
Taslima Marriage Media Blog